Indicators on ঢাকার বিখ্যাত শর্মা You Should Know

ডেঙ্গু রোগীকে খাওয়াতে পারেন যেসব খাবার

দ্বাদশ শতাব্দীর সুফি সাধক বাবা ফরিদ উদ্দিন গঞ্জ শকরের সমাধিতে তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রতি বছর হাজার হাজার ভক্ত ভিড় জমায়।

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট) পোস্ট পর্যবেক্ষণ

৪৭. পুরানা পল্টনের ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কাচ্চি।

কলতাবাজার পুরান ঢাকার একটি প্রাচীন মহল্লা। এখানে ঢাকার সর্বপ্রথম বরফকল স্থাপিত হয়েছিল বলে এই এলাকাটির নাম ছিল বরফকল। মানুষের মুখে মুখে এলাকাটি বরফকল বলে খ্যাতি পায়। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে শব্দ পাল্টে যায় এবং ‘বরফ’ শব্দটি উঠে গিয়ে শুধু ‘কল’ শব্দটি রয়ে যায়। আর এভাবেই কলতাবাজার নামে পরিণত হয় পুরানো মহল্লা বরফকল। কলতাবাজার আরও একটি কারণে বেশ সুপরিচিত ছিলো। এখানে বসবাস করতেন সে সময়ের সেরা কুস্তিগীর। মাঝে মাঝে বিকেলবেলায় লোকসমাগম হতো কুস্তি দেখার জন্য।

ঢাকার নামকরণ নিয়ে হাজারো ইতিহাস ও ধারণা কথিত আছে। বলা হয় রাজা বল্লাল সেন নির্মিত ঢাকেশ্বরি মন্দির নামের get more info ঢাক + ঈশ্বরী থেকে ঢাকা শব্দের উৎপত্তি। ঢাকার ইতিহাস যেন অতলস্পর্শী চাদর মুড়ানো ঠিক যেন নির্দিষ্ট গন্তব্যহীন পথের ভ্রমণকাহিনী।

৯৪. সুত্রাপুর বাজারের রহিম মিয়ার খাসির বিরিয়ানি।

রিকশার বহুল ব্যাবহার ও নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী কাঠামোর কারনে ঢাকাকে বিশ্বের রিকশার রাজধানী বলা হয়।আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী রাজধানীর রাস্তায় সর্বোচ্চ ২লাখ ১৬ হাজার গাড়ি চলতে পারে।সেখানে ঢাকায় চলছে ১২ লাখের ও বেশি রিকশা।

সব জনপ্রিয় কাওয়ালদের উত্থান হয়েছে এমন দরগা ও খানকাহ থেকেই।

এ পৃষ্ঠায় শেষ পরিবর্তন হয়েছিল ১৭:৫৩টার সময়, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে।

লালবাগের কেল্লা। মোগল আমলের ঐতিহাসিক স্থাপনাটি পুরান ঢাকার ঐতিহ্যময় স্থানের মধ্যে অন্যতম। সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র আযম শাহ ১৬৭৮ সালে এর নির্মান কাজ শুরু করেন। কিন্তু দূ্র্গের কাজ হাত দেবার ১বছরের মাথায় মারাঠা বিদ্রোহ শুরু হয় আওরঙ্গজেব পুত্রকে দিল্লি ডেকে পাঠান।এরপর ১৬৮০ সালে অসম্পূর্ণ কাজে হাতে দেন সুবেদার শায়েস্তা খান। এর মধ্যে ১৬৮৪ সালে শায়েস্তা খানের কন্যা পরীবিবি মারা গেলে তিনি দুর্গ কে অপয়া মনে করে এর নির্মান কাজ স্থগিত করেন। এই পরীবিবিকে সমাহিত করা হয় দরবার হল ও মসজিদের ঠিক মাঝখানে উক্ত স্থান বর্তমানে পরিবিবির মাজার নামে পরিচিত। বর্তমান কেল্লা চত্বরে তিনটি স্থাপনা রয়েছে-কেন্দ্রস্থলের দরবার হল ও হাম্মাম খানা,পরীবিবির সমাধি,উত্তর পশ্চিমাংশের শাহী মসজিদ। এছাড়া দক্ষিণ-পূবাংশে কিছু সুদৃশ্য ফটক রয়েছে।

প্রসিদ্ধ খাবার: হালুয়া, পরোটা, সন্দেশ

৭৫. বাসাবোর হোটেল রাসেলের “শিককাবাব”।

হোসেনি দালান। ইমামবাড়া বা হোসেনি দালান শিয়া সম্প্রদয়ের একটি উপসনালয়। অনুমানিক ১৭শ শতকে সম্রাট শাহজাহান আমলে ভবনটি নির্মিত হয়। এর দেয়ালের শিলালিপি থেকে জানা যায় শাহ সুজার সুবেদারীর আমলে তার এক নৌ-সেনাপতি মীর মুরাদ দ্বারা হিজরি ১০৫২(১৬৪২খ্রিস্টাব্দ)নির্মিত হয়।ভবনটি মূলত কারাবালার প্রান্তরে ঈমাম হোসেনের শাহাদাৎ বরনের স্মরনে নির্মান করা হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *